আয়ারল্যান্ড

Spread the love

Featured Image: Wikimedia Commons.

Image: The Nations Online Project.

পূর্বসাল

৩০০০ এ সময়ই কখনো আইরিশ সাগর পাড়ের কাউন্ট মিয়েথে নির্মিত হয় প্যাসেজ টম্ব।

২০০০ আয়ারল্যান্ড দ্বীপে ব্রোঞ্জ যুগের মানুষদের আগমন ঘটল।

১০০০ আয়ারল্যান্ড দ্বীপে সেল্টিক/কেল্টিক গোষ্ঠীর মানুষদের আগমন ঘটল।

সাল

৩৮৭ সেইন্ট প্যাট্রিকের জন্ম।

৪৩০ পোপ সেলেস্টাইন কর্তৃক আয়ারল্যান্ডে প্রথম মিশনারি হিসেবে প্রেরিত হলেন প্যালাডিয়াস।

৪৩২ সেইন্ট প্যাট্রিক কর্তৃক আয়ারল্যান্ডে প্রচারিত হল খ্রিস্টধর্ম।*
* আয়ারল্যান্ডের প্যাট্রন সেইন্ট বলে বিবেচিত হন।

৪৯৩ সেইন্ট প্যাট্রিকের মৃত্যু।

৭৯৫ আয়ারল্যান্ড দ্বীপে উত্তর ইওরোপের ভাইকিংদের আগ্রাসনের সূচনা।

৮৪১ ভাইকিংরা একটা দুর্গ তৈরি করল। কালক্রমে এই দুর্গকে ঘিরে ডাবলিন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়। ডাবলিন বর্তমান আয়ারল্যান্ডের রাজধানী।

১০৪১ ব্রায়ান বোরুর নেতৃত্বে আইরিশরা ভাইকিংদেরকে পরাস্ত করে এবং দ্বীপটিতে আইরিশ শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে।

১১৭০ স্ট্রংবোর নেতৃত্বে অ্যাংলো-নর্মানরা ওয়েক্সফোর্ড দখল করে নেয় এবং আয়ারল্যান্ডকে ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় হেনরির জন্য দাবি করে।

১৩৪৮ ব্ল্যাক ডেথে আয়ারল্যান্ডের এক-তৃতীয়াংশ মানুষের মৃত্যু হল। আইরিশ সংসদ কর্তৃক চার্চ অফ আয়ারল্যান্ডের প্রধান ঘোষিত হলেন ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরি।

১৫৮২ আয়ারল্যান্ডকে ৩২টি কাউন্টিতে ভাগ করা হল।

১৬৪৯ অলিভার ক্রমওয়েলের হাতে খুন হন কয়েকহাজার আইরিশ।

১৮০১ দ্বাদশ শতাব্দী থেকে ইংল্যান্ডের দখলদারিত্বে থাকা আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্যে যোগ দিল।

১৮২৮ ড্যানিয়েল ও’কনেলের নেতৃত্বে পাশ হল ক্যাথলিক ও প্রেসবাইটারিয়ান ইমানসিপেশন অ্যাক্ট।

১৮৪৫ আয়ারল্যান্ডে আলু দুর্ভিক্ষ। এ সময় বহু আইরিশ উত্তর আমেরিকায় পাড়ি জমান।

১৮৫৪-১৯০০ লেখক অস্কার ওয়াইল্ডের জীবনকাল।

১৮৬৫-১৯৩৯ কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসের জীবনকাল।

১৮৮২-১৯৪১ কথাসাহিত্যিক জেমস জয়েসের জীবনকাল।

১৮৮৪ প্রতিষ্ঠিত হল গ্যালিক অ্যাথলেটিক অ্যাসোসিয়েশন।

১৮৮৮ অস্কার ওয়াইল্ড, দ্য হ্যাপি প্রিন্স অ্যান্ড আদার স্টোরিজ

১৮৯১ অস্কার ওয়াইল্ড, দ্য পিকচার অফ ডোরিয়ান গ্রে

১৯০৪ চালু হল অ্যাবে থিয়েটার।

১৯০৫ আর্থার গ্রিফিথ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হল মধ্য-বামপন্থী রাজনৈতিক দল সিন ফেইন।

১৯১৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে যাওয়ার কারণে আয়ারল্যান্ডের হোম রুলের আইন বাস্তবায়ন পিছিয়ে গেল।

জেমস জয়েস, ডাবলিনার্স

১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ

১৯১৬ আয়ারল্যান্ডে ইস্টার বিদ্রোহ। আইরিশ জাতীয়তাবাদীরা ডাবলিনের ডাকঘর দখল করে নিলেন। তাঁরা একটি স্বাধীন আইরিশ প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করলেন। ব্রিটিশরা কঠোর হস্তে এই বিদ্রোহ দমন করে। আইরিশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে। এঁদের মধ্যে ছিলেন প্রজাতন্ত্রের ঘোষণাপত্রের সাত সাক্ষরকারী। এতে আয়ারল্যান্ড জুড়ে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।

জেমস জয়েস,আ পোর্ট্রেইট অফ দ্য আর্টিস্ট অ্যাজ আ ইয়াং ম্যান

১৯১৯ যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী লয়েড জর্জ আয়ারল্যান্ডে হোম রুলের রূপরেখা প্রণয়ন করলেন। এইমন দে ভ্যালেরার নেতৃত্বে সিন ফেইন ডাবলিনে দাইল এইরিয়ান নামে একটি সংসদ বসাল, যা আবারও আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা ঘোষণা করল। আইরিশ রিপাবলিকান আর্মির (আইআরএ) নেতৃত্বে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু।

১৯২০ ব্রিটিশরা গভর্নমেন্ট অফ আয়ারল্যান্ড আইন পাশ করল।

নভেম্বর ১ আইআরএ ১৪ জন ব্রিটিশ গুপ্তচরকে খুন করল। দিনটি ছিল রবিবার, ব্লাডি সানডে নামে পরিচিত।

১৯২১ ইঙ্গ-আইরিশ চুক্তিতে আয়ারল্যান্ডকে আইরিশ ফ্রি স্টেট আর উত্তর আয়ারল্যান্ড প্রশাসনিক জেলায় পার্টিশনড করা হল। কালক্রমে আইরিশ ফ্রি স্টেট প্রজাতন্ত্রে পরিণত হবে। অন্যদিকে উত্তর আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্যে রয়ে যাবে।

১৯২২ এইমন দে ভ্যালেরাসহ বাকিদের আপত্তি সত্ত্বেও ডাবলিনের সংসদ আগের বছরের ইঙ্গ-আইরিশ চুক্তি অণুসমর্থন করল। এতে সমগ্র আয়ারল্যান্ড জুড়ে গৃহযুদ্ধ বেঁধে গেল। শত মানুষের মৃত্যু।

জেমস জয়েস, ইউলিসিস

১৯২২-৯৬ এ সময় মাগদালিন লন্ড্রিজ নামের একটি কুখ্যাত প্রতিষ্ঠানে কথিত পতিত নারীদের আটক করে রাখা হত এবং বিনা বেতনে কাজ করতে বাধ্য করা হত।*
* ২০১৩ সালে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ এন্ডা কেনি আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘটনার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।

১৯২৬ এইমন দে ভ্যালেরা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হল মধ্য-ডানপন্থী রাজনৈতিক দল ফিয়ান্না ফাইল।

১৯৩২ আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ (প্রধানমন্ত্রী) নির্বাচিত হলেন এইমন দে ভ্যালেরা।

১৯৩৭ দ্বিতীয় মেয়াদে আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ হলেন এইমন দে ভ্যালেরা। ভোটাররা একটি নয়া সংবিধান প্রণয়ন করল। তা আইরিশ ফ্রি স্টেটকে বিলুপ্ত করে দিল এবং আইরকে (আয়ারল্যান্ডের আইরিশ নাম) একটি সার্বভৌম, স্বাধীন, ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ঘোষণা করল।

১৯৩৯-৪৫ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।*
*আয়ারল্যান্ড নিরপেক্ষতা নীতি গ্রহণ করে, তবে বহু আইরিশ মিত্রপক্ষে যোগ দেন।

১৯৩৯ জেমস জয়েস, ফিনেগানস ওয়াক

১৯৪৮ আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ নির্বাচিত হলেন জন কস্তেলো।

১৯৪৯ তাওইসিচ জন কস্তেলো আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন, এর ধারাবাহিকতায় গঠিত হল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড।

১৯৫৫ জাতিসংঘে যোগ দিল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড।

১৯৫৯ ফিয়ান্না ফাইলের দলনেতা ও প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হলেন সিয়ান লেমাস, তাঁর নেতৃত্বে দেশটিতে অর্থনৈতিক আধুনিকীকরণের সূচনা হয়।

১৯৬৭ গঠিত হল নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড সিভিল রাইটস অ্যাসোসিয়েশন।

১৯৬৮ উত্তর আয়ারল্যান্ডে নাগরিক অধিকার আন্দোলন। সংখ্যালঘু ক্যাথলিকরা প্রোটেস্ট্যান্ট-সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারের বিরুদ্ধে ভেদনীতির অভিযোগ আনল। সরকার সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিল।

১৯৬৯ উত্তর আয়ারল্যান্ডের বগসাইডের সমর ও ক্যাথলিক-প্রোটেস্ট্যান্ট দাঙ্গা।

১৯৬৯-৯৮ উত্তর আয়ারল্যান্ডে “দ্য ট্রাবলস” বলে পরিচিত সংঘাতের সূচনা, যার ঢেউ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডেও লাগবে।

১৯৭১-৭৫ সন্ত্রাসবাদের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ২০০০ মানুষকে গ্রেপ্তার করে বিনা বিচারে আটক করে রাখা হল।

১৯৭২ ব্লাডি সানডে, উত্তর আয়ারল্যান্ডে পুলিশের গুলিতে ১৩ জন খুন। উত্তর আয়ারল্যান্ডের সংসদ স্থগিত করলেন এডওয়ার্ড হিয়েথ। ওয়েস্টমিনিস্টার থেকে প্রত্যক্ষ শাসন চালু করা হল।

১৯৭৩ জানুয়ারি ১ ইওরোপীয় ইকোনমিক কমিউনিটিতে (ইইসি) যোগ দিল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড। উত্তর আয়ারল্যান্ডে সহিংসতার মাত্রা বৃদ্ধি পেল। এর প্রতিক্রিয়ায় ব্রিটেনের সাথে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের সম্পর্কের অবনতি।

১৯৭৯ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড সফর করলেন পোপ দ্বিতীয় জন পল।

১৯৮৩ আয়ারল্যান্ডের সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী না জন্মানো শিশুর জীবনের অধিকার আছে দাবি করল। সংশোধনীটিকে দেশটির কঠোর গর্ভপাতবিরোধী আইনের ভিত্তি বলে ভাবা হয়।

১৯৮৫ ইংল্যান্ড আর প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের মধ্যে ইঙ্গ-আইরিশ চুক্তি সই। চুক্তিতে বলা হল, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড উত্তর আয়ারল্যান্ড পরিচালনায় পরামর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারবে।

১৯৯১ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হলেন মেরি রবিনসন। ম্যাসট্রিচে ইওরোপীয় ইউনিয়ন চুক্তিতে সই করল আয়ারল্যান্ড।

১৯৯২ আইরিশ ভোটাররা গর্ভপাত আইনের শিথিলিকরণের পক্ষে ভোট দিল।

১৯৯৩ ডিসেম্বর ১৫ ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী জন মেজর আর প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ আলবার্ট রেনল্ডস এক বিবৃতিতে উত্তর আয়ারল্যান্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ করতে নীতিগতভাবে সম্মত হলেন।

১৯৯৪ আগস্ট যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করল আইরিশ রিপাবলিকান আর্মি (আইআরএ)।

অক্টোবর আইআরএর প্রতি অনুগত দলগুলো যুদ্ধরিরতি ঘোষণা করল।

ডিসেম্বর সিন ফেইনের সাথে ব্রিটিশ সরকার আনুষ্ঠানিক সংলাপ শুরু হল।

১৯৯৬ ফেব্রুয়ারি ৯ সকাল ৭টায় যুদ্ধবিরতির অবসান ঘোষণা করল আইআরএ। কিছুক্ষণ পরে ক্যানারি হোয়ার্ফে বোমা বিস্ফোরণ ঘটাল। মৃতের সংখ্যা ২।

১৯৯৭ জুলাই দ্বিতীয়বারের মত যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করল আইআরএ। প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে বিবাহবিচ্ছেদ সীমিত আইনী স্বীকৃতি পেল। প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ নির্বাচিত হলেন বার্তি আহের্ন।

১৯৯৮ এপ্রিল ১০ বেলফাস্ট চুক্তি। গুড ফ্রাইডে চুক্তি নামেও পরিচিত। এই চুক্তির মধ্য দিয়ে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ‘দ্য ট্রাবলস’-এর অবসান ঘটে।

২০০২ মুদ্রা হিসেবে ইওরোকে গ্রহণ করে নিল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ হলেন বার্তি আহের্ন।

২০০৫ আইআরএ তার সশস্ত্র আন্দোলনের সমাপ্তি ঘোষণা করল।

২০০৬ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের সরকার একটি দ্বিভাষিক (ইংরেজি ও আইরিশ) সমাজ গঠনের জন্য বিশ বছর মেয়াদী নীতি ঘোষণা করল।

২০০৭ তৃতীয় মেয়াদে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ হলেন বার্তি আহের্ন।

২০০৮ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বার্তি আহের্ন। নতুন তাওইসিচ হলেন ব্রায়ান কোওয়েন। এক গণভোটে ইওরোপীয় ইউনিয়নের লিসবন চুক্তি প্রত্যাখ্যান করল আইরিশ ভোটাররা।

২০০৯ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে অর্থনৈতিক সংকট। বেকারত্বের হার বেড়ে দাঁড়াল ১১ শতাংশ। প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের অ্যাংলো আইরিশ ব্যাংককে জাতীয়করণ করা হল। ডাবলিনের সড়কগুলোতে ১ লক্ষ লোকের সরকারবিরোধী মিছিল। এক নতুন গণভোটে ইওরোপীয় ইউনিয়নের লিসবন চুক্তির পক্ষে ভোট দিল আইরিশ ভোটাররা। শিশুদের যৌন নির্যাতন করার দায়ে অভিযুক্ত ৪৬ জন ধর্মযাজকের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেয়ায় এক প্রতিবেদনে আইরিশ ক্যাথলিক চার্চ কর্তৃপক্ষের তীব্র সমালোচনা করা হল।

২০১০ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের সরকার ইওরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৮৫ বিলিয়ন ডলারের ইওরো রেস্কিউ প্যাকেজ গ্রহণে সম্মত হল।

২০১১ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড সফর করলেন ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ। আইরিশ ক্যাথলিক গির্জায় ধর্মযাজকদের দ্বারা শিশুদের যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া নিয়ে সৃষ্ট উত্তেজনার মধ্যে ভ্যাটিকান আয়ারল্যান্ডে তার প্রতিনিধিকে ডেকে পাঠাল। প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন মাইকেল ডি হিগিনস।

২০১২ ইওরোপীয় ইউনিয়নের ফিসকাল চুক্তির পক্ষে ভোট দিল আইরিশ ভোটাররা।

২০১৩ অ্যাংলো আইরিশ ব্যাংককে বিলুপ্ত করে দেয়া হল। প্রথম বেইলড-আউট ইওরোজোন দেশ হিসেবে ইইউ/আইএমএফের বেইল আউট কর্মসূচির সব শর্ত পূরণ করে কর্মসূচিটি থেকে বেরিয়ে এল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড। সীমিতভাবে গর্ভপাতকে আইনী স্বীকৃতি দিয়ে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের সংসদে আইন পাশ করা হল।

২০১৪ ব্রিটেন সফর করা প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান হলেন প্রেসিডেন্ট মাইকেল ডি হিগিনস। প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড সরকার জানাল দেশটির ধর্মীয় সংগঠনগুলো বিগত শতাব্দীতে যে মা ও শিশু নিবাসগুলো চালাত সেগুলোর ব্যাপারে তদন্ত চালানো হবে। এমন একটি নিবাসে ৮০০ শিশু মারা যায়।

২০১৫ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে গণভোটে স্বীকৃতি পেল সমকামী বিবাহ।

২০১৬ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে দ্বিতীয় মেয়াদে তাওইসিচ হলেন এন্ডা কেনি।

২০১৭ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে তাওইসিচের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন এন্ডা কেনি। দেশটির নতুন তাওইসিচ হলেন লিও ভারাদকার।

স্যালি রুনি, কনভারসেশনস উইদ ফ্রেন্ডস

২০১৮ স্যালি রুনি, নরমাল পিপল

২০২০ ফিয়ান্না ফাইল আর ফাইন গায়েল প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে একটি জোট সরকার গঠন করল।

২০২১ মে ইওরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রথম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে অধিকৃত অঞ্চলে ইসরায়েলের ফিলিস্তিনি ভূমির de facto annexationয়ের নিন্দা জানিয়ে সংসদে আনা প্রস্তাবের পক্ষে সর্বসম্মতিক্রমে ভোট দিলেন আইরিশ সংসদ সদস্যরা।

স্যালি রুনি, বিউটিফুল পিপল, হোয়ার আর ইউ

তথ্যসূত্র

Al Jazeera. 2021. “Ireland condemns Israel’s ‘de facto annexation’ of Palestine.” Al Jazeera, May 26.
https://www.aljazeera.com/news/2021/5/26/ireland-recognises-israels-de-facto-annexation-of-palestine

BBC. 2022. “Ireland profile – Timeline.” BBC, December 13.
https://www.bbc.com/news/world-europe-17480250

Clarke, Sean, Sturcke, James, and Percival, Jenny. 2009. “Timeline: Northern Ireland.” The Guardian. March 10.
https://www.theguardian.com/uk/2009/mar/08/northern-ireland-timeline

European Union. n.d. “Ireland – EU Country Profile | European Union.” Accessed March 1, 2025.
https://european-union.europa.eu/principles-countries-history/eu-countries/ireland_en

Hogan, Edward Patrick, and Fouberg, Erin Hogan. 2003. Ireland. Philadelphia: Chelsea House.

নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।

অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ

দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *