
এস্তোনিয়া
Featured Image: Wikipedia Commons.

সাল
১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।
১৯১৮ স্বাধীনতা ঘোষিত করল এস্তোনিয়া।
১৯২০ সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে শান্তি চুক্তি সই হল।
১৯৩৪ প্রধানমন্ত্রী কন্সটান্টিন প্যাটস একটা রক্তপাতহীন ক্যুদেতায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আর কর্তৃত্ববাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
১৯৩৮ একটি নয়া সংবিধানের অধীনে প্রেসিডেন্ট হলেন প্যাটস।
১৯৩৯ এস্তোনিয়ার বুকে সোভিয়েত সামরিক ঘাঁটি স্থাপন মেনে নিতে দেশটিকে বাধ্য করল সোভিয়েত ইউনিয়ন।
১৯৩৯-৪৫ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।
১৯৪০ জুন সোভিয়েত সেনারা মার্চ করে এস্তোনিয়ায় প্রবেশ করল।
অগাস্ট এস্তোনিয়াকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া হল।
সোভিয়েত ইউনিয়ন বাল্টিক দেশগুলো দখল করে নিল।*
* বাল্টিক সাগরের তীরে অবস্থিত হওয়ার কারণে লাতভিয়া, লিথুয়ানিয়া, ও এস্তোনিয়া দেশ তিনটি একসাথে বাল্টিক দেশ হিসেবে নামে পরিচিত।
সাইবেরিয়া ও মধ্য এশিয়ায় গণ নির্বাসন শুরু।
১৯৪১ নাৎসি জার্মানি এস্তোনিয়া দখল করে নিল।
১৯৪৪ এস্তোনিয়াকে পুনরায় সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত করা হল। লক্ষ লক্ষ এস্তোনীয়কে সাইবেরিয়া ও মধ্য এশিয়ায় নির্বাসিত করা হল।
১৯৪৯ গঠিত হল নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন (ন্যাটো)।*
* ন্যাটোর আনুষ্ঠানিক ভাষা দুইটি: ইংরেজি আর ফরাসি। ফরাসিতে সংগঠনটির নাম Organisation du Traité de l’Atlantique Nord. সংক্ষিপ্ত রূপ OTAN.
১৯৮৮ এস্তোনিয়ার পপুলার ফ্রন্ট গণতন্ত্রের দাবিতে প্রচারাভিযান চালিয়েছে। গান গাওয়া বিপ্লব। জাতীয় একতা আর আত্মনিয়ন্ত্রণের স্বার্থে এক হয়ে গেল এস্তোনীয় জনগণের এক তৃতীয়াংশ।
১৯৯১ কমিউনিস্ট শাসনের অবসান। সোভিয়েত সরকার বাল্টিক প্রজাতন্ত্রগুলোর স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিল।
১৯৯২ এস্তোনিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন লেনার্ত মেরি।
১৯৯৪ রুশ সৈন্যরা এস্তোনিয়া ছেড়ে চলে গেল। পার্টনারশিপ ফর পীসে যোগ দিল এস্তোনিয়া। যা তাদেরকে ন্যাটোর সাথে সীমিত সামরিক সহযোগিতার অনুমোদন দিল।
১৯৯৬ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হলেন মেরি।
১৯৯৯ প্রধানমন্ত্রী মার্ত লার একটি মধ্য-ডানপন্থী সরকার গঠন করলেন।
২০০০ পরস্পরের বিরুদ্ধে গোয়েন্দাগিরির অভিযোগ এনে এস্তোনিয়া আর রাশিয়া নিজ নিজ দেশ থেকে অপর রাষ্ট্রের কূটনীতিকদের বহিষ্কার করল।
২০০৪ মার্চ এস্তোনিয়াকে ন্যাটোর সদস্য করে নেয়া হল।
মে ১ ইওরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যোগ দিল এস্তোনিয়া।
২০০৭ ডিসেম্বর ২১ শেনগেন জোনে যোগ দিল এস্তোনিয়া।
২০১১ মুদ্রা হিসেবে ইওরো গ্রহণ করে নিল এস্তোনিয়া।
২০১৪ ফেব্রুয়ারি নিজেদের সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটাতে একটি নতুন চুক্তি সই করল রাশিয়া ও এস্তোনিয়া।
২০১৯ মার্চ সংসদীয় নির্বাচনে জিতল মধ্য-ডানপন্থী সংস্কার দল।
২০২১ জানুয়ারি এস্তোনিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন কাজা কাল্লাস।
২০২২ ফেব্রুয়ারি রুশরা ইউক্রেনে আগ্রাসন চালালে ইউক্রেনকে যারা সামরিক সরঞ্জাম ও রাজনৈতিক সমর্থন প্রদান করে এস্তোনিয়া তাদের মধ্যে অগ্রগণ্য।
তথ্যসূত্র
BBC. 2022. “Estonia profile – Timeline.” BBC.
https://www.bbc.com/news/world-europe-17220814
European Union. n.d. “Estonia – EU Country Profile | European Union.” Accessed February 23, 2025.
https://european-union.europa.eu/principles-countries-history/eu-countries/estonia_en
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি