সুইজারল্যান্ড

Spread the love

Featured Image: Wikipedia Commons.

Image: The Nations Online Project.

পূর্বসাল

৫৮-১৫ সুইজারল্যান্ডের অধিকাংশ অঞ্চলে রুমিদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম হল।

সাল

৩৭০ সুইজারল্যান্ডে হামলা চালাল ও বসতিস্থাপন করল বার্গ্যাণ্ডীয় ও আলেমানিরা।

৪০০ আদিতম বিশপরিকদের আগমন।

৬১০-৬১২ আলেমানির মধ্যে খ্রিস্টধর্মের প্রসার।

৭৩০-৮৮৭ সুইস ভূখণ্ডগুলো এসময় ফ্রাঙ্কিশ গোষ্ঠীগুলোর নিয়ন্ত্রণে আসে।

৯৫০-৮২ সোয়াবিয়া ডাচি আর বার্গ্যাণ্ডি রাজ্যে অটোনীয় সম্রাটরা প্রভাবশালী হয়ে উঠলেন।

১০২৫ সুইজারল্যান্ডে সামন্ত যুগের স্থাপত্য শৈলী হিসাবে হাপিসবুর্গ দুর্গ নির্মাণ প্রসিদ্ধি লাভ করল।

১০৩০ সোয়াবিয়া ডাচি আর বার্গ্যাণ্ডি রাজ্যের অবক্ষয়ের শুরুয়াত।

১১৯১ জাহরিঞ্জেনের ডিউকরা বার্ন ও তৎকালীন ফ্রেইবুর্গ প্রতিষ্ঠা করলেন।

১২৩১ রাইষফ্রেইহেইট প্রতিষ্ঠার সনদ উরির অনুমোদন লাভ করল।

১২৯১ বর্হিবিশ্বের নিয়ন্ত্রণ রুঁখতে তিনটি ক্যান্টনের জোটবদ্ধ হওয়ার মধ্য দিয়ে সুইস কনফেডারেশনের উত্থান ঘটল।

১৩৪৭ সুইজারল্যান্ডে ব্ল্যাক ডেথের আগমন।

১৮১৫ ভিয়েনা কংগ্রেস, নেপোলীয়নীয় যুদ্ধের প্রাক্কালে সুইজারল্যান্ডের সীমানা নির্ধারণ করা হল ও দেশটির ভূখণ্ডগত নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা হল।

১৮৪৮ ফেডারেল সংবিধান রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে সংজ্ঞায়িত করল, যা একটি কেন্দ্রীভূত সরকারের পথ করে দিল।

১৮৭৪ সংশোধিত সংবিধান গণভোটের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ গণতন্ত্রের চর্চার অনুমোদন দিল।

১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।*
* সুইজারল্যান্ড রেড ক্রস সংগঠিত করল।

১৯১৯-২০ ভার্সাই চুক্তি সুইসদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করল।

১৯২০ লীগ অফ নেশনসে যোগ দিল সুইজারল্যান্ড। লীগের সদরদপ্তর জেনেভায় প্রতিষ্ঠা করা হল।

১৯২১ সুইস ফ্রাঙ্ককে মুদ্রা হিসেবে গ্রহণ করে নিল লিশচেনস্টাইন।

১৯২৩ সুইজারল্যান্ডের সাথে একটা কাস্টমস ইউনিয়নে ঢুকল লিশটেনস্টাইন।

১৯৩৯-৪৫ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।*
* যুদ্ধের প্রাক্কালে নিরপেক্ষতা নীতি ঘোষণা করে সুইজারল্যান্ড।

১৯৫৯ ইওরোপীয় মুক্ত বাণিজ্য সংস্থা (ইএফটিএ) প্রতিষ্ঠা করল সুইজারল্যান্ড।

১৯৬৩ কাউন্সিল অফ ইওরোপে যোগ দিল সুইজারল্যান্ড।

১৯৭১ ফেডারেল নির্বাচনে সুইস নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হল।

১৯৭২ ইওরোপীয় সম্প্রদায়ের (ইসি) সাথে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি।

১৯৮৫ এক গণভোটে নারীদের বৈবাহিক সম্পর্কের পরিসরে পুরুষদের সাথে আইনী সমতা প্রদান করা হল।

১৯৯২ বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) যোগ দিল সুইজারল্যান্ড।

১৯৯৪ এক গণভোটে বর্ণ বৈষম্য ও নাৎসি হলোকাস্ট অস্বীকারকরণকে অবৈধ ঘোষণা করে বানানো আইন পাশ হল।

১৯৯৫ ইহুদি সক্রিয়তাবাদীদের চাপে সুইস ব্যাংকিং অ্যাসোসিয়েশন স্বীকার করল, তাঁরা ১৯৪৫ সালের আগের অনেক অকেজো হয়ে যাওয়া ব্যাংক অ্যাকাউন্টে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আবিষ্কার করেছে।

১৯৯৮ আগস্ট সুইস ব্যাংকগুলো হলোকাস্ট সার্ভাইভার আর তাঁদের পরিবারবর্গকে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হল।

২০০২ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘে যোগ দিল সুইজারল্যান্ড।

২০১০ লিবিয়ার গাদ্দাফি পরিবারের সাথে সংঘাতে জড়াল সুইজারল্যান্ড।

২০১১ জেরাল্ড স্টেইনেচার, নাৎসিজ অন দ্য রান: হাউ হিটলারস হেঞ্চমেন ফ্লেড জাস্টিস।*
* নেব্রাস্কা-লিংকন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ও ইহুদিধর্মীয় অধ্যয়নের হাইমেন রোজেনবার্গ অধ্যাপক জেরাল্ড স্টেইনেচার তাঁর এই বইয়ে উন্মোচিত করেছেন এক ভয়ানক সত্য। অবমুক্ত করা নথি ঘেঁটে তিনি দেখিয়েছেন, কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার, ভ্যাটিকান, আর জেনেভাস্থ দ্য ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস যুদ্ধ শেষ হতে না হতেই বিচারের হাত থেকে মানবতা বিরোধী অপরাধীদের পালাতে সহায়তা করেছিল। মূলত রোম বা জেনোয়া থেকে কমপক্ষে ১ লক্ষ ২০ হাজার 10.100s নামে পরিচিত ভ্রমণ দলিল ইস্যু করে রেড ক্রস, যা ব্যবহার করে ৯০ শতাংশ সাবেক নাৎসি ইতালি হয়ে স্পেন ও দুই আমেরিকার বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যায়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য আর্জেন্টিনা।

২০১২-১৩ ব্যাংক, কর, ও ইইউইয়ের সাথে সম্পর্কগত জটিলতা।

তথ্যসূত্র

Alberge, Dalya. 2011. “Red Cross and Vatican Helped Thousands of Nazis to Escape.” The Guardian, May 25. https://www.theguardian.com/world/2011/may/25/nazis-escaped-on-red-cross-documents?fbclid=IwAR24iTGHUwlPRkfAXJ2mhrwjO5k9dNqe-kiXbqmEccz9-HiVNyCne4qk0jk.

BBC. 2022. “Switzerland profile – Timeline.” BBC, December 5.
https://www.bbc.com/news/world-europe-17988450

Church, Clive H., and Head, Randolph C.. 2013. A Concise History of Switzerland. Cambridge: Cambridge University Press.

নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।

অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ

দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *