
মন্টেনিগ্রো
Featured Image: Wikipedia Commons.

সাল
১৪০১-১৮০০ ওসমানি সুলতানশাহির কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় স্বায়ত্তশাসন লাভ করল মন্টেনিগ্রো।
১৭৯৮ মন্টেনিগ্রোকে একটি স্বাধীন প্রিন্সিপালিটির স্বীকৃতি দেয়া হল।
১৮৭৮ আন্তর্জাতিক চুক্তিসমূহের অধীনে মন্টেনিগ্রোর স্বাধীনতাকে স্বীকৃতিপ্রদান করা হল।
১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।
১৯১৮ সার্ব, ক্রোয়াট, ও স্লোভেনদের রাজ্য ঘোষিত হল।*
* মন্টেনিগ্রো এই রাজ্যের অংশ হয়ে গেল।
১৯২৯ সার্ব, ক্রোয়াট, ও স্লোভেনদের রাজ্যের নাম বদলেযুগোস্লাভিয়া রাখা হল।*
* যুগোস্লাভিয়া শব্দের মানে হল দক্ষিণ স্লাভদের ভূমি।
১৯৩৯-৪৫ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।
১৯৪৫ যুদ্ধ শেষে যুগোস্লাভিয়ায় ক্ষমতায় আসল টিটোর পার্টিজানরা। একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠিত। জোসিপ ব্রজ টিটোর নেতৃত্বে যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক ফেডারেল প্রজাতন্ত্র কায়েম করা হল যেখানে, কাগজেকলমে, সব জাতির সমঅধিকার ছিল।*
* ছয়টি প্রজাতন্ত্রের সমষ্টি ছিল এই ফেডারেল প্রজাতন্ত্র। সার্বিয়া (রাজধানী বেলগ্রেড), মন্টেনিগ্রো (রাজধানী টিটোগ্রাদ), স্লোভেনিয়া (রাজধানী জুবজানা), ক্রোয়েশিয়া (রাজধানী জাগরেব), বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা (রাজধানী সারায়েভো), এবং ম্যাকিদোনিয়া (রাজধানী স্কোপজে)। এদের মধ্যে সার্বিয়ায় দুটি স্বায়ত্তশাসিত প্রদেশ ছিল: কসোভো (রাজধানী প্রিস্টিনা) ও ভোজভোদিনা (রাজধানী নোভি সাদ)।
১৯৮০ মার্শাল টিটোর মৃত্যু।
১৯৯১ মন্টেনিগ্রোর প্রধানমন্ত্রী হলেন মিলো জুকানোভিচ। এসময় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ম্যাকিদোনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, ও স্লোভেনিয়া যুগোস্লাভিয়া ছেড়ে বেরিয়ে এল। সার্বিয়ার সাথে ইউনিয়ন গঠন করল মন্টেনিগ্রো।
১৯৯২ সার্বিয়ার সাথে যুগোস্লাভিয়া ফেডারেল প্রজাতন্ত্রে যোগ দিল মন্টেনিগ্রো।
১৯৯৯ কসোভোয় ন্যাটোর বোমাবর্ষণ। মন্টেনিগ্রোর মিলো জুকানোভিচ নিরপেক্ষতা নীতি ঘোষণা করেন। মুদ্রা হিসাবে দিনারকে প্রতিস্থাপিত করল জার্মান ডয়েচেমার্ক।
২০০২ জানুয়ারি মুদ্রা হিসেবে ইওরো গ্রহণ করে নিল মন্টেনিগ্রো।
২০০৩ মে মন্টেনিগ্রোর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ফিলিপ ভুজানোভিচ।
২০০৪ ডিসেম্বর বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সদস্যপদের জন্য আহবান জানাল মন্টেনিগ্রো।
২০০৬ মে মন্টেনিগ্রোয় স্বাধীনতা গণভোট আয়োজিত। অধিকাংশ ভোটার স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দিলেন। জুন: ১৯২তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগ দিল মন্টেনিগ্রো।
২০০৭ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের সদস্যপদ লাভ করল মন্টেনিগ্রো।
২০০৮ নভেম্বর কসোভোর স্বাধীনতাকে স্বীকৃতিপ্রদান করল মন্টেনিগ্রো।
২০০৯ ডিসেম্বর মন্টেনিগ্রীয় নাগরিকদের ইওরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শেনজেন জোনে ভিসামুক্ত ভ্রমণের অধিকার দেয়া হল।
২০১৭ জুন ন্যাটোয় যোগ দিল মন্টেনিগ্রো।
তথ্যসূত্র
BBC. 2022. “Montenegro profile – Timeline.” BBC, November 14.
https://www.bbc.com/news/world-europe-17670524
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি