Featured Image: Wikimedia Commons.
সাল
১৫২১-২৯ পর্তুগিজ নাবিক ফার্দিনান্দ ম্যাগিলান এবং স্পেনীয় মিগুয়েল দে সাভেদরা পরিদর্শন করলেন মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ।
১৫৯২ স্পেন আনুষ্ঠানিক মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের ওপর অধিকার দাবি করল।
১৭৮৮ ব্রিটিশ নৌ কাপ্তান জন উইলিয়াম মার্শালের নামে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের নামকরণ করা হল।
১৮৬৪ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রথম বাণিজ্যিক কোম্পানি চালু করলেন জার্মানির অ্যাডলফ কাপেল।
১৮৮৫ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ নিজ সাম্রাজ্যভুক্ত করে নিল জার্মানি। ক্ষতিপূরণ হিসেবে স্পেনকে ৪.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করল। তবে দেশটি পরিচালনার ভার কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় জার্মান কোম্পানির হাতেই ছেড়ে দেয়া হল।
১৮৮৬ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জে একটি প্রটেক্টরেট স্থাপন করল জার্মানি।
১৮৮৭ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রশাসনিক দায়িত্ব দ্য জালুইত কোম্পানি নামের একটি জার্মান কর্পোরেশনের হাতে তুলে দেয়া হল।
১৯১৪-১৮ ‘প্রথম বিশ্বযুদ্ধ’।*
* যুদ্ধের সময় মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের ওপর জাপানের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়, জাপান দেশটিতে কয়েকটি বৃহৎ আকারের সামরিক ঘাঁটি বসায়।
১৯২০ লীগ অফ নেশনসের কাছ থেকে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ তদারকি করার ম্যান্ডেট লাভ করল জাপান।
১৯৩৯-৪৫ ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ’।
১৯৪৪ জাপানিদের কাছ থেকে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ পুনর্দখল করে নিল মার্কিন বাহিনী।
১৯৫৪ যুক্তরাষ্ট্রের এযাবৎকালে পরীক্ষা করা সবচে শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমাটি বিকিনি প্রবালপ্রাচীরে ডিনোটেড করা হল।
১৯৭৯ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের স্বাধীনতালাভ। দেশটির সংবিধান ও সরকারকে স্বীকৃতি দিল যুক্তরাষ্ট্র। মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন আমাতা কাবুয়া।
১৯৮২ দ্বীপপুঞ্জের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে বদলে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ প্রজাতন্ত্র রাখা হল।
১৯৮৫ পরবর্তী ১৫ বছরের মধ্যে বিকিনি প্রবালপ্রাচীরকে দূষনমুক্ত করতে রাজি হল যুক্তরাষ্ট্র।
১৯৯১ জাতিসংঘে যোগ দিল মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ।
১৯৯৮ তাইওয়ানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিপ্রদান করা হাতে গোণা কয়েকটি রাষ্ট্রের একটি হয়ে উঠল মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ।
২০০০-২০০৮ প্রেসিডেন্ট হিসেবে কেসাই নোটের শাসনকাল।
২০১২ জানুয়ারি: প্রেসিডেন্ট হলেন ক্রিস্টোফার লোয়াক।
২০১৩ সেপ্টেম্বর: মাজুরো ঘোষণা।
তথ্যসূত্র
BBC. “Marshall Islands profile – Timeline.” BBC, June 11, 2018.
https://www.bbc.com/news/world-asia-15598732
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশনসময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবেসময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি