
লিবিয়া
Featured Image: Wikimedia Commons.

পূর্বসাল
৭০০-৬০১ ফিনিশীয়রা বর্তমান পশ্চিম লিবিয়ার ত্রিপোলিতানিয়ায় বসতিস্থাপন করলেন, জায়গাটিতে এর আগে বার্বাররা বাস করতেন।
৬০০-৫০১ কার্থেজের ত্রিপোলিতানিয়া জয়।*
* বর্তমান তিউনিসিয়ায় অবস্থিত। প্রাচীন ফিনিশীয় বণিকরা উপনিবেশ হিসেবে স্থাপন করে। কার্থেজ সেকালের ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র।
৪০০-৩০১ গ্রিকরা সাইরেনাইকাকে তাদের একটি উপনিবেশে পরিণত করল। নাম দিল লিবিয়া। এটি বর্তমান লিবিয়ার পূর্বদিকে অবস্থিত একটি এলাকা।
৭৪ রুমিদের লিবিয়া বিজয়।
সাল
৬৪৩ আরবদের লিবিয়া বিজয়।
১৫০১-১৬০০ বর্তমান লিবিয়া ওসমানি সুলতানশাহি অংশ হয়ে গেল।
১৯১১-১২ ওসমানিদের কাছ থেকে লিবিয়া ছিনিয়ে নিল ইতালি। ইতালীয় উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লিবীয়দের লড়াই শুরু। ওমর আল-মুখতারের নেতৃত্বে এই লড়াই দুই দশক ধরে চলবে।
১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।
১৯২০-২৯ ওমর আল-মুখতারের সাথে হাত মেলাল সানুসী রাজবংশ।
১৯৩১ লিবিয়া জুড়ে ইতালি কনসেনট্রেশন ক্যাম্প স্থাপন করে। চালায় ভয়াবহ গণহত্যা। ফ্যাশিস্তদের হাতে ওমর আল-মুখতার গ্রেপ্তার ও খুন।
১৯৩৪ লিবিয়াকে “বৃহত্তর” ইতালির অংশ করে নেয়ার জন্য এসময় নানান পদক্ষেপ নিচ্ছে ফ্যাশিস্ত ইতালি।
১৯৪২ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রপক্ষ ইতালীয়দেরকে লিবিয়া থেকে বিতাড়িত করল ও দেশটিকে পার্টিশনড করল। সিরতেতে একটি বার্বার পরিবারে মুয়াম্মার গাদ্দাফির জন্ম।
১৯৫১ রাজা ইদ্রিস আল-সানুসীর অধীনে স্বাধীন হল লিবিয়া।
১৯৬১ রাজা ইদ্রিস ১০৪ মাইল দীর্ঘ একটি পাইপলাইন তৈরি করলেন যা প্রথমবারের মত লিবিয়ার তেল রফতানিযোগ্য করে তুলল।
১৯৬১-৬৬ লিবিয়ার সামরিক একাডেমিতে পড়াশোনা করছেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি। ব্রিটেনে প্রশিক্ষণ লাভ। মিসরের জামাল আবদেল নাসেরের দৃষ্টান্তে অনুপ্রাণিত হলেন।
১৯৬৯ সেপ্টেম্বর ১ এক রক্তপাতহীন ক্যুদেতায় রাজা ইদ্রিসকে ক্ষমতাচ্যুত করে লিবিয়ার গদিতে বসলেন কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি। রাজতন্ত্র উৎখাত করলেন। গঠন করলেন আধুনিক রাষ্ট্র লিবিয়া আরব প্রজাতন্ত্র।
১৯৭০ লিবিয়ায় ইতালীয় বসতিস্থাপনকারীদের সম্পত্তি জাতীয়করণ করা হল। লিবিয়া থেকে সাবেক উপনিবেশিক ইতালীয়রা বিতাড়িত হল। লিবিয়ার “আরবকরণ” শুরু।
১৯৭১ লিবিয়ায় জাতীয় গণভোটে মিসর ও সিরিয়াকে নিয়ে ফেডারেশন অফ আরব রিপাবলিকস (ফার) গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন পেল, যদিও প্রস্তাবটি কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি।
১৯৭৩ লিবিয়ায় কর্নেল গাদ্দাফি সাংস্কৃতিক বিপ্লব ঘোষণা করলেন। দেশটির স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল, কর্মক্ষেত্র, ও প্রশাসনিক জেলাগুলোয় “গণ কমিটি” গঠন করা হল। উদার গণতন্ত্রী ও ইসলামপন্থী হিযবুত তাহরিরের ওপর সমানভাবে দমনপীড়ন চালাতে শুরু করলেন গাদ্দাফি।
উত্তর চাদের আউজু ভূখণ্ড দখলে নিল লিবিয়া।
১৯৭৫ কর্নেল গাদ্দাফি, দ্য গ্রিন বুক।
১৯৭৭ লিবিয়ার আনুষ্ঠানিক নাম লিবিয়া আরব প্রজাতন্ত্র থেকে পাল্টে লিবিয়ার মহান সমাজতান্ত্রিক জনগণের আরব জুমহুরিয়া রাখা হল।* দেশজুড়ে অসংখ্য ‘বিপ্লবী কমিটি’ গঠন করা হল।
* এর শ্লোগান ছিল “আল্লাহ! মুয়াম্মার! লিবিয়া! যথেষ্ট!”
১৯৭৮-৮০ উত্তর চাদের গৃহযুদ্ধে লিবিয়ার অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেল।
১৯৮০ তবরুকের সেনা বিদ্রোহ সহিংসভাবে দমন করলেন গাদ্দাফি।
১৯৮০-৮৭ লিবিয়ার গাদ্দাফি রেজিম প্রবাসী লিবীয় ভিন্নমতাবলম্বীদের খুন করার নীতি নিল, এসময়কালের মধ্যে ২৫ জন ভিন্নমতাবলম্বী খুন হন।
১৯৮১ মার্কিন হামলায় দুটি লিবীয় বিমান ভূপাতিত হল।
১৯৮২ জন রাইট, লিবিয়া: আ মডার্ন হিস্ট্রি।
১৯৮৪ এপ্রিল লন্ডনস্থ লিবীয় দূতাবাসের বাইরে গাদ্দাফি-বিরোধী প্রতিবাদ চলাকালে এক লিবীয় কূটনীতিকের গুলিতে ব্রিটিশ নারী পুলিশ কর্মকর্তা ভন্নে ফ্লেচারের খুন হওয়ার প্রেক্ষিতে লিবিয়ার সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল যুক্তরাজ্য।
১৯৮৬ বার্লিনের নৈশ ক্লাব লা বেলেতে বোমা হামলা। তিন মার্কিনীর মৃত্যু। এই ভয়ানক বোমা হামলা চালিয়েছিল লিবীয় এজেন্টরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান, যিনি গাদ্দাফিকে “পাগলা কুকুর” সম্বোধন করতেন, ত্রিপোলি ও বেনগাজিতে বিমান হামলা চালানোর নির্দেশ দিলেন।
ত্রিপোলি ও বেনগাজির সামরিক স্থাপনা ও আবাসিক এলাকায় বিমান হামলা চালাল যুক্তরাষ্ট্র। নিহতের সংখ্যা ১০১। এই হামলায় গাদ্দাফির পালিতা শিশুকন্যা হ্যানা খুন হয়েছেন কেউ কেউ এমনটা দাবি করলেও আসলেই তেমনটা ঘটেছিল কিনা তা নিয়ে বিতর্ক আছে [দেখুন, (ত্বোহা ২০১৮)]।
১৯৮৮ লকারবি বোমা হামলা, স্কটল্যান্ডের লকারবি শহরে একটি বিমান বিধবস্ত হল, এর জন্য লিবীয় এজেন্টদেরকে দায়ী করা হয়।
১৯৮৯ লিবিয়া, আলজেরিয়া, মরোক্কো, মৌরিতানিয়া, ও তিউনিসিয়া মিলে গঠন করল আরব মাগরেব ইউনিয়ন।
১৯৯২ লকারবি ইস্যুতে লিবিয়ার ওপর অবরোধ দিল জাতিসংঘ।
১৯৯৪ উত্তর চাদকে আউজু ভূখণ্ড ফিরিয়ে দিল লিবিয়া।
১৯৯৫ ইসরায়েলের সাথে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) অসলো চুক্তির প্রতিবাদে লিবিয়া থেকে ৩০ হাজার ফিলিস্তিনিকে বহিষ্কার করলেন কর্নেল গাদ্দাফি।
১৯৯৮ আরব জাতীয়তাবাদের ব্যাপারে কর্নেল গাদ্দাফির মোহভঙ্গ হল। ক্রমেই তিনি আফ্রিকার দিকে ঝুঁকে পড়তে লাগলেন। এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য,
“আরবদের সাথে বাতচিত করে নষ্ট করার মত সময় আমার আর নাই। আমি বাস্তববাদের দিকে ফিরে যাচ্ছি। আরব বিশ্ব খতম হয়ে গেছে: আফ্রিকা বেহেশত।”
এ বছরের এপ্রিলে আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি।
১৯৯৯ লকারবি হামলার সন্দেহভাজনদেরকে নেদারল্যান্ডসে স্কটিশ আইনের অধীনে বিচারের জন্য হস্তান্তরিত করল লিবিয়া। লিবিয়ার ওপর থাকা অবরোধ স্থগিত করল জাতিসংঘ। লিবিয়ার সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করল যুক্তরাজ্য।
সেপ্টেম্বর ৯ সিরতে ঘোষণা গঠন করা হল আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ)।
২০০০ পশ্চিম লিবিয়ায় অভিবাসীবিরোধী জনতার দঙ্গলের হাতে খুন হয়ে গেলেন একদল আফ্রিকান অভিবাসী।
২০০১ জানুয়ারি ৩১ দ্য নেদারল্যান্ডসের বিশেষ স্কটিশ আদালত লকারবি হামলার অভিযুক্ত দুই ব্যক্তির একজনকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল। দোষীর নাম আবদেলবাসেত আলী মোহামেদ আল-মেগরাহি। সহ-অভিযুক্ত আল-আমিন খলিফা ফাতিমা বেকসুর খালাস পেলেন।
২০০২ লিবিয়া আর যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের সূচনা।
২০০৩ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বিরোধিতা উপেক্ষা করে লিবিয়াকে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি নির্বাচিত করা হল।
আগস্ট জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে লেখা এক চিঠিতে লকারবি হামলার দায় স্বীকার করল লিবিয়া, এবং হামলার শিকারদের পরিবারবর্গকে ক্ষতিপূরণ দিতে ২.৭ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি সই করল।
সেপ্টেম্বর লিবিয়ার ওপর থাকা অবরোধ তুলে নিল জাতিসংঘ।
২০০৪ লিবিয়া সফর করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার।
২০০৬ যুক্তরাষ্ট্র জানাল, তারা লিবিয়ার সাথে পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করছে।
২০০৮ একে অপরের নাগরিকদের ওপর বোমা হামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সকল শিকারকে ক্ষতিপূরণ দিতে চুক্তি সই করল লিবিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। উপনিবেশিক আমলে ইতালীয়দের কারণে লিবীয়রা যে-ক্ষতির শিকার হয়েছে তার জন্য লিবীয়দের কাছে ক্ষমা চাইলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বার্লুসকোনি, ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি সই করলেন। লিবিয়া সফর করলেন মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট কন্ডোলিজা রাইস, বললেন দুই দেশের সম্পর্ক “নব পর্যায়ে” প্রবেশ করেছে।
২০০৯ আফ্রিকান ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হলেন কর্নেল গাদ্দাফি, যুক্তরাষ্ট্র গঠনের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করলেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেয়ার জন্য প্রথমবারের মত জাতিসংঘ সফর করলেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে সন্ত্রাসবাদী বলে আখ্যায়িত করলেন, এবং আফ্রিকার জন্য উপনিবেশিক আমলের ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৭.৭ বিলিয়ন ডলার চাইলেন।
২০১০ লিবিয়ার কাছে ১.৮ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচতে রাজি হল রাশিয়া। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরকে লিবিয়া থেকে বহিষ্কার করা হল। অবৈধ অভিবাসনের তীব্রতা কমিয়ে আনতে ইওরোপীয় ইউনিয়নের সাথে একটা চুক্তি সই করল লিবিয়া।
২০১১ জানুয়ারি তিউনিসিয়ায় শুরু হওয়া আরব বসন্তের ঢেউ লিবিয়ায় লাগল।
ফেব্রুয়ারি-অক্টোবর লিবিয়ার প্রথম গৃহযুদ্ধ।
মার্চ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ লিবিয়ার ওপর নো-ফ্লাই জোন দিল। ন্যাটোর নেতৃত্বে দেশটিতে বিমান হামলা শুরু হল।
জুন নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগস্থ আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) মুয়াম্মার গাদ্দাফি, তাঁর ছেলে সাইফ আল-ইসলাম, আর গাদ্দাফির নিকটাত্মীয় আবদুল্লাহ আল-সানুসীকে মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত করল।
জুলাই লিবিয়ার বৈধ সরকার হিসেবে বিরোধীদের গঠন করা ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিলকে (এনটিসি) আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল লিবিয়া কনটাক্ট গ্রুপ।
আগস্ট বিদ্রোহীরা ত্রিপোলিতে ঢুকলে আত্মগোপন করলেন কর্নেল গাদ্দাফি।
আগস্ট-সেপ্টেম্বর আরো ৬০টি দেশের সাথে এনটিসিকে লিবিয়ার বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকৃতি দিল আফ্রিকান ইউনিয়ন।
অক্টোবর ২০ নিজ জন্মশহর সিরতেতে বিদ্রোহী যোদ্ধাদের হাতে ধৃত ও খুন হলেন কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি, তিনদিন পর এনটিসি লিবিয়াকে আনুষ্ঠানিকভাবে “মুক্ত” ঘোষণা করল।
নভেম্বর বিদ্রোহীদের হাতে ধরা পড়লেন গাদ্দাফিপুত্র সাইফ আল-ইসলাম।
২০১২ বেনগাজিতে সশস্ত্র ইসলামপন্থীদের এক হামলায় লিবিয়ায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ আরো তিন মার্কিনী খুন হলেন।
২০১৪-২০ লিবিয়ার দ্বিতীয় গৃহযুদ্ধ।
২০১৬ নাদিন শ্নেলজার, লিবিয়া ইন দ্য আরব স্প্রিং: দ্য কন্সটিটিউশনাল ডিসকোর্স সিন্স দ্য ফল অফ গাদ্দাফি।
হিশাম মাতার, দ্য রিটার্ন।
২০২০ আলী আবদুললতিফ আহমিদা, জেনোসাইড ইন লিবিয়া: শার, আ হিডেন কলোনিয়াল হিস্ট্রি।
উলফ লেইসিং, আন্ডারস্ট্যান্ডিং লিবিয়া আফটার গাদ্দাফি।
তথ্যসূত্র
ত্বোহা, মোজাম্মেল হোসেন। ২০১৮। “হ্যানা গাদ্দাফী হত্যা রহস্য।” রোর বাংলা, এপ্রিল ২৫।
https://roar.media/bangla/main/history/mystery-of-hana-gaddafis-death
African Union. n.d. “Member States | African Union.” Accessed March 3, 2025.
https://au.int/en/member_states/countryprofiles2.
Bates, Stephen. 2011. “Muammar Gaddafi timeline.” The Guardian, October 20.
https://www.theguardian.com/world/2011/oct/20/muammar-gaddafi-timeline
BBC. 2021. “Libya profile – Timeline.” BBC, March 15.
https://www.bbc.com/news/world-africa-13755445
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি