
গিনি
Featured Image: Wikimedia Commons.

সাল
৩০০-১১০০ ঘানা সাম্রাজ্য। এসময় উত্তর আফ্রিকীয় বণিকদের সুবাদে এই অঞ্চলে ইসলামের প্রসার ঘটে।
১১০১-১২০০ ঘানা সাম্রাজ্যের পতনের পর সোসো সাম্রাজ্যের বিকাশকাল।
১২৩৫ কিরিনা যুদ্ধ, মালি সাম্রাজ্যের হাতে পরাজিত হলেন সোসো সম্রাট সউমানগউরু কান্টে।
১৪০১-১৫০০ মালি সাম্রাজ্যের সামন্ত রাজ্যগুলো সাম্রাজ্যটি দখল করে নিল।
১৪৬০-৬৯ ভূখণ্ড আর সম্পদ উভয় বিচারে মালি সাম্রাজ্যকে ছাড়িয়ে গেল সংহাই সাম্রাজ্য।
১৫৮০-৮৯ গৃহযুদ্ধের দরুণ সংহাই সাম্রাজ্য ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। মরক্কো থেকে আসা দখলদাররা অঞ্চলটিকে দখল করে নিয়ে আরো ছোট ছোট রাজ্যে ভাগ করে ফেলল। পশ্চিম আফ্রিকার সাম্রাজ্যগুলোর কয়েকটির পতনের পর, বর্তমান গিনিতে বেশ কয়েকটি রাজ্যের অস্তিত্ব ছিল।
১৬০১-১৭০০ ইওরোপীয় বণিকদের আগমন।
১৮৫০-৫৯ অঞ্চলটিতে ফরাসি সামরিক তৎপরতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেল।
১৮৯১ গিনিকে সেনেগাল থেকে পৃথক করা হল। একটি ফরাসি উপনিবেশে পরিণত হল গিনি।
১৮৯৮ ফরাসি বাহিনীর হাতে পরাজিত হল অউয়াসউলু রাজ্যের মানসা সামোরি তুরের বাহিনী। বর্তমান গিনি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোতে ফ্রান্সের নিয়ন্ত্রণ পোক্ত হল।
১৯৫৮ ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করল গিনি। সদ্যস্বাধীন রাষ্ট্রটির প্রেসিডেন্ট হলেন আহমেদ সেকো তোরে।
২০০৩ টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হলেন লানসানা কোন্টে। বিরোধী দলগুলা এই নির্বাচন বয়কট করে।
২০০৮ লানসানা কোন্টের মৃত্যু। ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী। এই ক্যুদেতার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিন্দাবাদ ব্যক্ত হলেও বহু গিনিবাসী ক্যুদেতা সমর্থন করেন।
২০১০ বেসামরিক শাসনের প্রত্যাবর্তন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রান-অফে বিজয়ী ঘোষিত হলেন আলফা কোন্ডা।
২০১৪ গিনির দক্ষিণাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ল মারাত্মক এবোলা ভাইরাস। কালক্রমে সম্প্রসারিত হল লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওনে। দুই বছরে ১১ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু।
২০২১ এক ক্যুদেতায় উৎখাত হলেন প্রেসিডেন্ট কোন্ডে।
তথ্যসূত্র
African Union. n.d. “Member States | African Union.” Accessed March 3, 2025.
https://au.int/en/member_states/countryprofiles2.
BBC. 2023. “Guinea country profile.” BBC, April 14.
https://www.bbc.com/news/world-africa-13442051
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি