Featured Image: Wikimedia Commons.
সাল
১০০১-১৪০০ সামোয়াবাসী, ফিজিবাসী, আর টোঙ্গাবাসী কিরিবাতি দ্বীপপুঞ্জে এল।
১৮২০ ব্রিটিশ নৌ কাপ্তান টমাস গিলবার্টের নামে গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জের নামকরণ করা হল।
১৮৯২ গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জ আর এলিস দ্বীপপুঞ্জের উপরে ব্রিটিশরা একটা প্রটেক্টরেট ঘোষণা করল, যা তদারকি করার দায়িত্ব পড়ল ফিজি-ভিত্তিক পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় হাই কমিশনের ওপর।
১৯০০ ওশেন দ্বীপে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় ফসফেট আবিষ্কৃত হওয়ায় দ্বীপটিকে নিজ সাম্রাজ্যভুক্ত করে নিল ব্রিটেন।
১৯১৬ গিলবার্ট ও এলিস দ্বীপপুঞ্জ উপনিবেশ গঠিত হল।
১৯৪৩ গিলবার্ট ও এলিস দ্বীপপুঞ্জ উপনিবেশে জাপানি দখলদারিত্ব।
১৯৫৭ ক্রিসমাস দ্বীপের নিকটে একগুচ্ছ হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটাল ব্রিটিশ সরকার।
১৯৭৫ গিলবার্ট ও এলিস দ্বীপপুঞ্জ উপনিবেশকে দুই ভাগে ভাগ করা হল: গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জ ও এলিস দ্বীপপুঞ্জ।
১৯৭৭ গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জ অভ্যন্তরীণ স্বশাসন লাভ করল।
১৯৭৯ জুলাই ১২: ব্রিটিশ সাধারণতন্ত্রের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র প্রজাতন্ত্র হিসেবে স্বাধীনতা অর্জন করল গিলবার্ট দ্বীপপুঞ্জ। নতুন নাম কিরিবাতি। প্রেসিডেন্ট হলেন ইয়েরেমিয়া তাবাই।
কিরিবাতির ফসফেটের মজুদ ফুরিয়ে গেল।
১৯৭৯-৯১ প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইয়েরেমিয়া তাবাইয়ের শাসনকাল।
১৯৯২ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ক্ষয়ক্ষতির জন্য জাপানের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল কিরিবাতি।
১৯৯৪ সেপ্টেম্বর: প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন তেবুরোরো টিটো।
১৯৯৮ নভেম্বর: প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হলেন টিটো।
১৯৯৯ সেপ্টেম্বর: জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করল কিরিবাতি।
তথ্যসূত্র
BBC. “Kiribati profile – Timeline.” BBC, June 23, 2015.
https://www.bbc.com/news/world-asia-pacific-16433905
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি