
পূর্ব তিমুর
Featured Image: Wikimedia Commons.

সাল
১৬৪২ পর্তুগিজরা পূর্ব তিমুরে হামলা চালিয়ে দিলিতে একটি চন্দনকাঠের বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করল।
১৮৫৯ পর্তুগিজরা ওলন্দাজদের সাথে শান্তি চুক্তি সই করল। তিমুরের পশ্চিম অংশের নিয়ন্ত্রণলাভ করল নেদারল্যান্ডস। আর পূর্ব তিমুর পর্তুগিজদের হাতে রয়ে গেল।
১৯৭৫ পর্তুগিজরা পূর্ব তিমুর ছেড়ে চলে গেল। পূর্ব তিমুরে হামলা চালাল ইন্দোনেশিয়া।
১৯৭৬ ইন্দোনেশিয়া পূর্ব তিমুর দখল করে নিল এবং দেশটিকে ইন্দোনেশিয়ার ২৭তম প্রদেশ দাবি করল।
১৯৭৮ জানানা গুসমাওয়ের নেতৃত্বে ইন্দোনেশীয় শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হল।
১৯৯১ দিলি হত্যাযজ্ঞ।
১৯৯২ ইন্দোনেশীয় বাহিনী জানানা গুসমাওকে পাকড়াও ও কারারুদ্ধ করল।
১৯৯৯ ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট বিজে হাবিবি জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি গণভোটের আয়োজন করলে অধিকাংশ পূর্ব তিমুরি ইন্দোনেশীয় শাসনের বিপক্ষে ভোট দিলেন। জাকার্তাপন্থী মিলিশিয়াদের চালানো সহিংসতার মধ্যে দেশটির শাসনভার সাময়িকভাবে গ্রহণ করল জাতিসংঘ, কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করলেন জানানা গুসমাও। এ বছর আংশিক স্বাধীনতালাভ করল পূর্ব তিমুর।
২০০২ পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করল পূর্ব তিমুর।* জাতিসংঘ পূর্ব তিমুরের নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা অর্পণ করল। জানানা গুসমাও প্রেসিডেন্ট আর মারি আলকাতিরি প্রধানমন্ত্রী হলেন।
* একবিংশ শতাব্দীর প্রথম স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্র পূর্ব তিমুর।
২০০৭ গুসমাও প্রধানমন্ত্রী ও হোসে রামোস হোর্তে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন।
তথ্যসূত্র
Church, Peter, ed. 2009. A Short History of South-East Asia. Singapore: Wiley.
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি