
আর্জেন্টিনা
Featured Image: Wikimedia Commons.

বিশ্ব মানচিত্র ব্লগ
সাল
১৫১৬ ইওরোপীয় বসতি স্থাপনকারীরা আর্জেন্টিনা পা রাখলেন। হুয়ান দিয়াজ দে সলিস স্পেনের পক্ষে রিও দে লা প্লাতার অধিকার দাবি করলেন। এ সময় দেশটিতে বসবাসকারী আদিবাসীর সংখ্যা লাখখানেকের বেশি হবে না।
১৫৩৬ পেদ্রো দে মেনদোজা ১,৫০০ জন লোক নিয়ে রিও দে লা প্লাতার মোহনায় বুয়েনোস আইরেস বসতি স্থাপন করলেন। কিন্তু কুয়ানডারি আদিবাসীদের আক্রমণের মুখে এই বসতি বেশিদিন টিকিয়ে রাখা যায় নি। পরের বছরই মেনদোজা বসতি ছেড়ে চলে যান।
১৫৮০ আসুনসীয় স্পেনীয়রা বুয়েনোস আইরেসে বসতি স্থাপন করলেন।
১৭৭৬ স্পেনের বুর্বোরা বুয়েনোস আইরেসকে রাজধানী করে রিও দে লা প্লাতার ভাইসরয়ালটি তৈরি করল।
১৮০৬-৭ ব্রিটিশরা স্পেনীয় আমেরিকায় ঘাঁটি গাড়ার উদ্দেশ্যে বুয়েনোস আইরেস দখল করার চেষ্টা চালাল।
১৮১০ ফরাসিরা স্পেন আক্রমণ করে। স্পেনীয় সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পড়ে। স্পেনের কাছ থেকে আর্জেন্টিনার স্বাধীনতার পথ সহজতর হয়।
১৮১২ স্পেন থেকে আর্জেন্টিনায় এলেন হোসে দ্য সান মার্টিন, আর্জেন্টিনার ইতিহাসের অন্যতম নায়ক ও স্প্যানিশ আমেরিকার মুক্তিদাতাদের একজন।
১৮১৬ জুলাই ৯ স্পেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করল আর্জেন্টিনা।
১৮২৯-৫২ আর্জেন্টিনায় হুয়ান ম্যানুয়েল দে রোজাসের রাজত্বকাল। কালক্রমে তিনি একজন স্বৈরশাসকে পরিণত হন, এবং মাজোরকা নামের গোপন পুলিশ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৫২ সালে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয় এবং দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়।
১৮৩৩ ব্রিটিশরা ফকল্যান্ড দ্বীপ দখল করে নেয়, যেখানে মানুষের চেয়ে ভেড়ার সংখ্যা বেশি।
১৮৫৩ আর্জেন্টাইনীয়রা একটি সংবিধান রচনার জন্য সান্তা ফে’তে মিলিত হন, পরিমার্জিত রূপে এই সংবিধানটিই আজ পর্যন্ত বহাল আছে।
১৮৬২ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনার অংশ হতে সম্মতি জানাল। দেশটিতে একপ্রকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার যুগ শুরু। চলবে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত।
১৮৬৫-৭০ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ও উরুগুয়ে ট্রিপল অ্যালায়েন্স গঠন করে প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামল, যে যুদ্ধে আখেরে হেরে যায় প্যারাগুয়ে।
১৮৮০-১৯১০ আর্জেন্টিনার “স্বর্ণ যুগ”। এসময় দেশটির নাগরিকদের আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। প্রগতিশীল শিক্ষা ও সামাজিক নীতির বিস্তার ঘটে।
১৮৮০-১৯৩০ আর্জেন্টিনায় অভিবাসনের ঢেউ। এসময় দেশটির অধিকাংশ অভিবাসীই স্পেনীয় ও ইতালীয়। এছাড়াও বাস্ক, ওয়েলশ, ইংরেজ, ইউক্রেনী, পোল ও অন্যান্য দেশ থেকেও অনেকে অভিবাসিত হন।
১৮৯০ আর্জেন্টিনার প্রথম রাজনৈতিক দল ইউনিয়ন সিভিকা র্যাডিকাল (ইউসিআর) গঠিত হল।
১৯১২ আর্জেন্টিনার সব প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে ভোটাধিকার দেয়া হল।
১৯১৪-১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে আর্জেন্টিনার অর্থনীতির সমৃদ্ধি ঘটে।
১৯২৮ আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্মগ্রহণ করলেন আর্নেস্তো “চে” গুয়েভারা।
১৯৩০ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া মহা মন্দার ঢেউ আর্জেন্টিনাতেও লাগে, এতে লাতিন আমেরিকান দেশটির অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি হয়।
১৯৪২ পার্ল হারবার আক্রমণের প্রেক্ষিতে জাপান ও জার্মানির সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল আর্জেন্টিনা।
১৯৪৩ আর্জেন্টিনায় ক্যুদেতার মাধ্যমে সেনাবাহিনীর জাতীয়তাবাদী কর্মকর্তারা ক্ষমতা দখল করলেন, এদের একজন ছিলেন হুয়ান পেরন।
১৯৪৫ আর্জেন্টিনায় হুয়ান পেরন প্রতিষ্ঠা করলেন জাস্টিসিয়ালিস্ট পার্টি। জাপান ও জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আর্জেন্টিনা।
১৯৪৬ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন হুয়ান পেরন।
১৯৪৭ আর্জেন্টিনায় নারীদেরকে ভোটাধিকার প্রদান করা হল। এতে প্রেসিডেন্ট পেরনের দ্বিতীয় স্ত্রী ইভা দুয়ের্তে দে পেরন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। নারী, শ্রমিক ও অন্যান্য গরিব মানুষদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় ছিলেন ইভা, যারা তাঁকে আদর করে ইভিতা ডাকত।
১৯৫১ আর্জেন্টিনায় দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হলেন হুয়ান পেরন। চে গুয়েভারার দ্য মোটরসাইকেল ডায়েরিজ লেখা শেষ হল।
১৯৫২ আর্জেন্টিনার “ইভিতা” ইভা দে দুয়ের্তে পেরনের মৃত্যু।
১৯৫৫ আর্জেন্টিনার সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট পেরনকে ক্ষমতাচ্যুত করল। তিনি স্পেনে পালিয়ে গেলেন। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত নির্বাসিত জীবন কাটান পেরন, যখন আর্জেন্টাইনীয়রা তাঁকে দেশে ফিরে আবার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে আহবান জানায়।
মেক্সিকোতে কিউবান বিপ্লবী ফিদেল ক্যাস্ট্রোর সাথে চে গুয়েভারার প্রথম মোলাকাত।
১৯৫৯ কিউবার রাজধানী হাভানায় ঢুকলেন চে গুয়েভারা।
১৯৬৪ বিপ্লব করার উদ্দেশ্য নিয়ে আফ্রিকান দেশ কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে ঢুকলেন চে, কিন্তু তার এই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।
১৯৬৬ কিউবায় ফিরলেন চে।
১৯৬৭ বলিভিয়ায় একটি গেরিলা দলকে গোপনে প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করলেন চে।
অক্টোবর ৮ বলিভীয় সেনাবাহিনীর হাতে ধরা পড়লেন চে।
অক্টোবর ৯ দক্ষিণপূর্ব বলিভিয়ার গ্রাম লা হিগুয়েরায় চেকে হত্যা করা হল।
১৯৭৩ মে-জুলাই নতুন প্রেসিডেন্ট হলেন হেক্টর হোসে কাম্পোরা।
জুলাই-অক্টোবর কাম্পোরার স্থলাভিষিক্ত হলেন রাউল লাসতিরি।
অক্টোবর তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হলেন হুয়ান পেরন।
১৯৭৪ জুলাই হুয়ান পেরনের মৃত্যু। দেশটির প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হলেন ইজাবেল পেরন, যিনি ছিলেন প্রেসিডেন্ট হুয়ান দমিনগো পেরনের তৃতীয় স্ত্রী। দেশটিতে বামপন্থী আর ডানপন্থীদের মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে।
১৯৭৬ আর্জেন্টিনার সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট ইজাবেল পেরনকে গ্রেপ্তার করল, দেশটিতে সামরিক আইন জারি করা হল।
১৯৭৬-৮৩ আর্জেন্টিনায় বামপন্থীদের দরদীদের বিরুদ্ধে “নোংরা যুদ্ধের” কাল। এ সময় দেশটির সেনাবাহিনী গোপন পুলিশ ও ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলোর সহায়তায় ৯ হাজার নাগরিকের ওপর গুমখুন, অত্যাচার চালায়। অধিকাংশেরই লাশও পাওয়া না যাওয়ায় আর্জেন্টাইনীয়রা তাঁদের বলে লস দেসাপারেসিদোস (দ্য ডিসেপিয়ার্ড)। *
* ১৯৭০য়ের দশক থেকে এই হারিয়ে যাওয়া মানুষদের মায়েরা প্রত্যেক বিষ্যুদবার বুয়েনোস আইরেসের মাদরেস দে লা প্লাজা দে মায়োতে সাক্ষাৎ করে আসছেন।
১৯৭৮ প্রথমবারের মত বিশ্বকাপ ফুটবলের শিরোপা জিতল আর্জেন্টিনা।
১৯৮২ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হলেন দেশটির সামরিক জান্তার সদস্য লিওপোল্ডো গালতিয়েরি। ব্রিটেন ও আর্জেন্টিনার মধ্যে ৭৪ দিনের ফকল্যান্ড যুদ্ধ। যুদ্ধে আর্জেন্টিনা হারে।
১৯৮৩ আর্জেন্টিনার ইতিহাসের ভয়াবহতম বন্যায় ৫০ লক্ষ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়লেন। আর্জেন্টিনায় সামরিক শাসনের অবসান, রাউল আলফনসিনকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করার মধ্য দিয়ে দেশটিতে বেসামরিক শাসন ফিরে এল। এসময় আর্জেন্টিনার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৫০ বিলিয়ন ডলার, আর বাৎসরিক মুদ্রাস্ফীতির হার ১৩৭ শতাংশ।
১৯৮৫ লুইস পুয়েনজো, দি অফিসিয়াল স্টোরি।
১৯৮৬ দ্বিতীয়বারের মত বিশ্বকাপ ফুটবলের শিরোপা জিতল আর্জেন্টিনা।
১৯৮৯ আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট হলেন কার্লোস রাউল মেনেম।
১৯৯০ যুক্তরাজ্যের সাথে পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হল।
১৯৯১ আর্জেন্টিনার দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ সান্তা ক্রুজে আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে ২,০০০ মানুষ সাময়িকভাবে উদ্বাস্তু হলেন।
১৯৯২ আর্জেন্টিনায় ইসরায়েলি দূতাবাস বোমা হামলার শিকার হল। দেশটির নতুন মুদ্রা পেসো চালু করা হল।
১৯৯৪ আর্জেন্টিনায় ইহুদি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এক গাড়ি বোমা হামলায় ৮৭ জন মানুষের মৃত্যু হয়। আহত হন দুইশতাধিক। অভিশংসকরা এই হামলার জন্য ইরান ও তার লেবানীয় মিত্র হিজবুল্লাহকে দায়ী করেন।
১৯৯৫ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হলেন মেনেম।
১৯৯৭ এ বছরের জুলাইয়ে বলিভিয়ার একটি অচিহ্নিত গণকবরে আর্জেন্টাইনীয় বিপ্লবী চে গুয়েভারার মৃতদেহের অবশেষ পাওয়া যায়। কিউবায় তা ফিরিয়ে আনা হয়। পূর্ণ সামরিক সম্মানের সাথে সমাহিত করা হয়।
১৯৯৮ আর্জেন্টিনায় মন্দা দেখা দিল, অর্থনীতির ব্যাপক অবনতি।
১৯৯৯ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ফার্নান্দো দে লা রুয়া। এসময় এক বছরের মন্দার কারণে দেশটির পাবলিক ঋণের পরিমাণ ১১,৪০০ কোটি ডলারে পৌঁছায়।
২০০১ সরকার বিরোধী ধর্মঘটে আর্জেন্টিনায় অচল হয়ে পড়ল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) দেশটিকে অর্থ সাহায্য দেয়া বন্ধ করে দিল, দেশটির ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে গেল। দাঙ্গা ২৫ জনের মৃত্যু, পদত্যাগ করলেন রুয়া।
২০০২ আর্জেন্টিনার কংগ্রেস তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে এদুয়ার্দো দুহালদেকে মনোনীত করল। নতুন সরকার পেসোর মূল্য ব্যাপকভাবে হ্রাস করল। বিশ্বব্যাংকের বিপুল পরিমাণ ঋণ শোধ করতে ব্যর্থ হল আর্জেন্টিনা।
২০০৩ আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন নেস্টর কির্চনার।
২০০৪ ওয়াল্টার সালেস, দ্য মোটরসাইকেল ডায়েরিজ।
২০০৫ আর্জেন্টিনার সামরিক শাসন ও ‘নোংরা যুদ্ধ’ চলাকালে (১৯৭৬-৮৩ সাল) দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা দেশটির নাগরিকদের একাংশের মানবাধিকার লঙ্ঘণ করেছিলেন। সেসময় তাদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধের জন্য বিচারের সম্মুখীন হওয়ার হাত থেকে তাদেরকে সুরক্ষা দিয়ে আসছিল অ্যামনেস্টি ল। এবছর দেশটির সুপ্রিম কোর্ট আইনটি বাতিল করে।
২০০৬ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে থাকা কোটি কোটি ডলারের ঋণ শোধ করল আর্জেন্টিনা।
২০০৭ আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট নেস্টর কির্চনারের স্ত্রী ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ দে কির্চনার।
২০১১ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হলেন ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ দে ক্রিচনার।
২০১৩ প্রথম লাতিন আমেরিকান হিসেবে পোপ নির্বাচিত হলেন বুয়েনোস আইরেসের কার্ডিনাল হোর্হে মারিও বেরগোগলিও, নাম নিলেন ফ্রান্সিস।
২০১৪ তের বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বার নিজের আন্তর্জাতিক ঋণ শোধ করতে ব্যর্থ হল আর্জেন্টিনা।
২০১৫ আর্জেন্টিনার গুরুত্বপূর্ণ অভিশংসক আলবার্তো নিসমানের রহস্যজনক মৃত্যু।
২০১৭ দেশটির “নোংরা যুদ্ধ” চলাকালে করা মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে সেনাবাহিনীর ৪৮ জন সাবেক সদস্যকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিল আর্জেন্টিনার একটি আদালত।
২০১৯ আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন আলবার্তো ফার্নান্দেজ।
২০২০ আর্জেন্টিনার কিংবদন্তী ফুটবলার দিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যু।
২০২২ তৃতীয়বারের মত বিশ্বকাপ ফুটবলের শিরোপা জিতল আর্জেন্টিনা।
সান্তিয়াগো মিতর, আর্জেন্টিনা, ১৯৮৫।
তথ্যসূত্র
BBC. 2019. “Argentina profile – Timeline.” BBC, November 5.
https://www.bbc.com/news/world-latin-america-18712378
Crooker, Richard A. 2004. Argentina. New York: Chelsea House.
Deutsche Welle. 2017. “Former officers convicted in Argentina’s ‘dirty war’ trial.” Deutsche Welle, November 30.
https://www.dw.com/en/former-officials-convicted-in-argentinas-dirty-war-trial/a-41594632
South China Morning Post. 2017. “A timeline of Ernest Che Guevara’s Life.” South China Morning Post, October 7.
https://www.scmp.com/yp/discover/news/global/article/3178902/explainer-what-monkeypox-and-how-worried-should-you-be
নোট: ইরফানুর রহমান রাফিনের নন-ফিকশন সময়রেখা ঢাকার দিব্যপ্রকাশ কর্তৃক ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এই ব্লগটি সেই বই সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রকল্প। ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেটের বিভিন্ন বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে সময়রেখা, এবং অনলাইনে অর্ডার দিয়েও সংগ্রহ করা যাবে।
অনলাইন অর্ডার লিংকসমূহ
দিব্যপ্রকাশ । বাতিঘর । বইবাজার । বইয়ের দুনিয়া । বইফেরী । বুক হাউজ । ওয়াফিলাইফ । রকমারি